আন্তর্জাতিক ডেস্ক : বিশাল ধসে নিমেষে মাটিতে মিশে গেল চীনের ২২টি বহুতল ভবন। রবিবার চীনের অন্যতম জনবহুল শহর শেনজেনের একটি ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কে আচমকা এই ঘটনায় ধ্বংসস্তূপের নীচে চাপা পড়েন বহু মানুষ। দমকল, পুলিশ ও স্বাস্থ্য দপ্তরের প্রায় ১,৫০০ কর্মী উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে। এখন পর্যন্ত বেশ কয়েকজন নিখোঁজ রয়েছে বলে জানা যায়। টাইমস অপ ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে এখবর জানা যায়। শিল্প, নগরায়ন, দূষণ ক্রমেই থাবা বসাচ্ছে বিশ্ব শক্তিধর চীনের উপর। ধোঁয়াশা আতঙ্কে জেরবার চীনে আবার প্রবল ধসের ফাঁড়া। অন্যতম ব্যস্ত শহর শেনজেনের একটি ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কে রবিবার নামল ভয়াবহ ধস। ধসের কারণে ভেঙে পড়েছে প্রায় ২২টি বহুতল ভবন। ধ্বংসস্তূপের নীচে চাপা পড়ায় নিখোঁজ রয়েছে বেশকয়েকজন। যুদ্ধকালীন তত্পরতায় উদ্ধারকারী দল ধ্বংসস্তূপের নীচ থেকে একে একে বের করে আনেন মানুষদের। নিরাপদ স্থানে সরানো হয় প্রায় ৯০০জনকে। এখনও পর্যন্ত কারও মৃত্যুর খবর মেলেনি। কয়েকজন আহত হয়েছেন। এবং এখনও বেশ কয়েকজন নিখোঁজ। তাদের উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। চীনের মাইক্রোব্লগিং ওয়েবসাইটে পোস্ট করা বিভিন্ন ছবি ও ভিডিয়োয় দেখা গিয়েছে, ধুলো, পাথর আর চিত্কার চেঁচামেচিতে ভরে গিয়েছে গোটা এলাকা। পাবলিক সিকিউরিটি ব্যুরোর দমকল বিভাগ জানিয়েছে, প্রায় ২০,০০০ বর্গমিটার এলাকা ছিল মাটি দিয়ে ঢাকা। গত দু বছর ধরে সেখানে কনস্ট্রাকশনের কাজের জন্য খোড়াখুঁড়ি চলছিল। তাতেই মাটি আগলা হয়ে যাওয়ায়, এই বিশাল ধস নেমেছে বলে মনে করা হচ্ছে। নভেম্বর মাসেই ঝেজিয়াং প্রদেশে ধসের কারণে মৃত্যু হয়েছিল ৩৮ জনের। ওই একই মাসে একটি পাহাড়ের উপর বিস্ফোরণের ফলে ধসের কারণে মারা গিয়েছিলেন আরও ৫জন।
Monday, December 21, 2015
চীনে ভয়াবহ ধস, মাটির নিচে ২২ ভবন
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : বিশাল ধসে নিমেষে মাটিতে মিশে গেল চীনের ২২টি বহুতল ভবন। রবিবার চীনের অন্যতম জনবহুল শহর শেনজেনের একটি ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কে আচমকা এই ঘটনায় ধ্বংসস্তূপের নীচে চাপা পড়েন বহু মানুষ। দমকল, পুলিশ ও স্বাস্থ্য দপ্তরের প্রায় ১,৫০০ কর্মী উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে। এখন পর্যন্ত বেশ কয়েকজন নিখোঁজ রয়েছে বলে জানা যায়। টাইমস অপ ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে এখবর জানা যায়। শিল্প, নগরায়ন, দূষণ ক্রমেই থাবা বসাচ্ছে বিশ্ব শক্তিধর চীনের উপর। ধোঁয়াশা আতঙ্কে জেরবার চীনে আবার প্রবল ধসের ফাঁড়া। অন্যতম ব্যস্ত শহর শেনজেনের একটি ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কে রবিবার নামল ভয়াবহ ধস। ধসের কারণে ভেঙে পড়েছে প্রায় ২২টি বহুতল ভবন। ধ্বংসস্তূপের নীচে চাপা পড়ায় নিখোঁজ রয়েছে বেশকয়েকজন। যুদ্ধকালীন তত্পরতায় উদ্ধারকারী দল ধ্বংসস্তূপের নীচ থেকে একে একে বের করে আনেন মানুষদের। নিরাপদ স্থানে সরানো হয় প্রায় ৯০০জনকে। এখনও পর্যন্ত কারও মৃত্যুর খবর মেলেনি। কয়েকজন আহত হয়েছেন। এবং এখনও বেশ কয়েকজন নিখোঁজ। তাদের উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। চীনের মাইক্রোব্লগিং ওয়েবসাইটে পোস্ট করা বিভিন্ন ছবি ও ভিডিয়োয় দেখা গিয়েছে, ধুলো, পাথর আর চিত্কার চেঁচামেচিতে ভরে গিয়েছে গোটা এলাকা। পাবলিক সিকিউরিটি ব্যুরোর দমকল বিভাগ জানিয়েছে, প্রায় ২০,০০০ বর্গমিটার এলাকা ছিল মাটি দিয়ে ঢাকা। গত দু বছর ধরে সেখানে কনস্ট্রাকশনের কাজের জন্য খোড়াখুঁড়ি চলছিল। তাতেই মাটি আগলা হয়ে যাওয়ায়, এই বিশাল ধস নেমেছে বলে মনে করা হচ্ছে। নভেম্বর মাসেই ঝেজিয়াং প্রদেশে ধসের কারণে মৃত্যু হয়েছিল ৩৮ জনের। ওই একই মাসে একটি পাহাড়ের উপর বিস্ফোরণের ফলে ধসের কারণে মারা গিয়েছিলেন আরও ৫জন।