কলোম্বিয়ার সরকারের সঙ্গে ফার্ক বিদ্রোহীদের কয়েক দশক ধরে চলা সংঘাতে দুই লক্ষেরও বেশি প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। ফার্কে অনেক নারী বিদ্রোহীও রয়েছে৷ সেসব নারী বিদ্রোহীরা কীভাবে থাকেন, কেমন করে কাটে তাদের সময় সেসব নিয়ে বেশ কিছু দিন আগে কিছু ছবি প্রকাশ হয়। কলোম্বিয়ার এক সরকারি সেনা জানান, ফার্ক বিদ্রোহীদের মধ্যে নারী গেরিলারা বেশি নির্দয়।
সৎ বাবা ধর্ষণের পর : জুলিয়ানাকে তার প্রেমিক অ্যালেক্সিসের সঙ্গে দেখা যাচ্ছে। ১৬ বছর বয়সে জুলিয়ানের সৎ বাবা তাকে ধর্ষণ করে। এরপর পালিয়ে গিয়ে ফার্কে যোগ দেন তিনি।
রাজনীতিতে প্রবেশের ইচ্ছা : প্রায় সাত হাজার ফার্ক গেরিলাদের মধ্যে প্রায় এক-তৃতীয়াংশ নারী৷ গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ, সরকারি সেনাদের গতিবিধি শনাক্তকরণ – এসব কাজ করেন নারী গেরিলারা৷ তবে কিউবায় চলা শান্তি আলোচনা সফল হলে পরবর্তীতে কীভাবে জীবন কাটাবে সেই পরিকল্পনা করছে গেরিলারা৷ জুলিয়ানার ইচ্ছা রাজনীতিতে ঢোকা৷
মেয়েরা বেশি নির্দয়! : ফার্ক নারী গেরিলারা অন্য মেয়েদের মতোই ঠোঁটে লিপস্টিক আর নখে নেইলপলিশ দেন৷ কিন্তু তারা নাকি পুরুষদের চেয়ে বেশি নির্দয়! কলোম্বিয়ার এক সরকারি সেনা ‘ওয়াশিংটন পোস্ট’- কে বলেন, ‘ফার্কের হাতে ধরা পড়লে আপনাকে এই প্রার্থনা করতে হবে, যেন পুরুষ গেরিলাদের হাতে ধরা পড়েন৷ কেননা নারী গেরিলারা বেশি নির্দয় আচরণ করে।’
মা হতে বাধা! : অভিযোগ আছে, ফার্কের নারী বিদ্রোহীদের মা হওয়া নিষেধ৷ যদি কেউ হয়ে যায় তাহলে, তার কাছ থেকে বাচ্চাকে জোরপূর্বক অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া হয়। আর যদি গর্ভধারণের খবর আগেই জানা যায়, তাহলে জোরপূর্বক গর্ভপাতের ব্যবস্থা করানো হয়।
নারীদের কাছে মেন্টর : এই বিদ্রোহীর নাম ইরা কাস্ত্রো৷ ফার্কের মধ্যম পর্যায়ের এই কর্মী অন্য নারী বিদ্রোহীদের কাছে মেন্টরের মতো৷ ছবিই বলে দিচ্ছে, আধুনিক প্রযুক্তির সঙ্গে তার বেশ সখ্য রয়েছে। কিউবায় তিন বছর ধরে চলা সরকারের সঙ্গে শান্তি আলোচনায় তিনি অংশ নিচ্ছেন।
ক্যাম্পের পরিবেশ : ছবিগুলো তোলা হয়েছে কলোম্বিয়ার গহীন জঙ্গলে অবস্থিত অ্যান্টিওকিয়া ক্যাম্প থেকে। ঐ জঙ্গলে বিষধর সাপসহ প্রায় ২০ প্রজাতির বিষাক্ত ও উদ্ভট ধরনের ব্যাঙ রয়েছে।
পরিবারের সঙ্গে মিলিত হতে চায় সিন্ডি : পিস্তলটি পরিষ্কারের পর বৃষ্টির পানি আর আর্দ্রতা থেকে বাঁচাতে কাপড় দিয়ে পেঁচিয়ে রাখছে সিন্ডি। ১৮ বছর বয়সে ফার্কে যোগ দেয়া সিন্ডি শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরিত হলে তার পরিবারের কাছে ফিরে যেতে চান। এরপর রাজনীতিতে যোগ দিতে চান। সেইসঙ্গে চান জনগণকে শিক্ষিত করে তুলতে।
অস্ত্রের সঙ্গে বাস : ফার্ক নারী বিদ্রোহীদের অস্ত্রের সঙ্গেই বাস করতে হয় সবসময়। ছবিই বলে দিচ্ছে সে কথা।
সৎ বাবা ধর্ষণের পর : জুলিয়ানাকে তার প্রেমিক অ্যালেক্সিসের সঙ্গে দেখা যাচ্ছে। ১৬ বছর বয়সে জুলিয়ানের সৎ বাবা তাকে ধর্ষণ করে। এরপর পালিয়ে গিয়ে ফার্কে যোগ দেন তিনি।
রাজনীতিতে প্রবেশের ইচ্ছা : প্রায় সাত হাজার ফার্ক গেরিলাদের মধ্যে প্রায় এক-তৃতীয়াংশ নারী৷ গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ, সরকারি সেনাদের গতিবিধি শনাক্তকরণ – এসব কাজ করেন নারী গেরিলারা৷ তবে কিউবায় চলা শান্তি আলোচনা সফল হলে পরবর্তীতে কীভাবে জীবন কাটাবে সেই পরিকল্পনা করছে গেরিলারা৷ জুলিয়ানার ইচ্ছা রাজনীতিতে ঢোকা৷
মেয়েরা বেশি নির্দয়! : ফার্ক নারী গেরিলারা অন্য মেয়েদের মতোই ঠোঁটে লিপস্টিক আর নখে নেইলপলিশ দেন৷ কিন্তু তারা নাকি পুরুষদের চেয়ে বেশি নির্দয়! কলোম্বিয়ার এক সরকারি সেনা ‘ওয়াশিংটন পোস্ট’- কে বলেন, ‘ফার্কের হাতে ধরা পড়লে আপনাকে এই প্রার্থনা করতে হবে, যেন পুরুষ গেরিলাদের হাতে ধরা পড়েন৷ কেননা নারী গেরিলারা বেশি নির্দয় আচরণ করে।’
মা হতে বাধা! : অভিযোগ আছে, ফার্কের নারী বিদ্রোহীদের মা হওয়া নিষেধ৷ যদি কেউ হয়ে যায় তাহলে, তার কাছ থেকে বাচ্চাকে জোরপূর্বক অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া হয়। আর যদি গর্ভধারণের খবর আগেই জানা যায়, তাহলে জোরপূর্বক গর্ভপাতের ব্যবস্থা করানো হয়।
নারীদের কাছে মেন্টর : এই বিদ্রোহীর নাম ইরা কাস্ত্রো৷ ফার্কের মধ্যম পর্যায়ের এই কর্মী অন্য নারী বিদ্রোহীদের কাছে মেন্টরের মতো৷ ছবিই বলে দিচ্ছে, আধুনিক প্রযুক্তির সঙ্গে তার বেশ সখ্য রয়েছে। কিউবায় তিন বছর ধরে চলা সরকারের সঙ্গে শান্তি আলোচনায় তিনি অংশ নিচ্ছেন।
ক্যাম্পের পরিবেশ : ছবিগুলো তোলা হয়েছে কলোম্বিয়ার গহীন জঙ্গলে অবস্থিত অ্যান্টিওকিয়া ক্যাম্প থেকে। ঐ জঙ্গলে বিষধর সাপসহ প্রায় ২০ প্রজাতির বিষাক্ত ও উদ্ভট ধরনের ব্যাঙ রয়েছে।
পরিবারের সঙ্গে মিলিত হতে চায় সিন্ডি : পিস্তলটি পরিষ্কারের পর বৃষ্টির পানি আর আর্দ্রতা থেকে বাঁচাতে কাপড় দিয়ে পেঁচিয়ে রাখছে সিন্ডি। ১৮ বছর বয়সে ফার্কে যোগ দেয়া সিন্ডি শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরিত হলে তার পরিবারের কাছে ফিরে যেতে চান। এরপর রাজনীতিতে যোগ দিতে চান। সেইসঙ্গে চান জনগণকে শিক্ষিত করে তুলতে।
অস্ত্রের সঙ্গে বাস : ফার্ক নারী বিদ্রোহীদের অস্ত্রের সঙ্গেই বাস করতে হয় সবসময়। ছবিই বলে দিচ্ছে সে কথা।
