ভারতগামী গ্রিন লাইনের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত একটি বাস ৩৮ জন যাত্রী নিয়ে যশোরে দুর্ঘটনায় পড়েছে। এতে দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অন্তত ২০ জন। আজ সোমবার সকাল পৌনে আটটার দিকে যশোরের বাঘারপাড়া উপজেলার ভাটার আমতলা এলাকায় ঢাকা-বেনাপোল মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
যাত্রীদের অভিযোগ, চালকের বেপরোয়া গতির কারণে সিমেন্ট বোঝাই ট্রাকের সঙ্গে বাসটির মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।
নিহত দুজন হলেন চট্টগ্রামের ডবলমুরিং উপজেলার আগ্রাবাদ গ্রামের সালমা সুলতানা শেলী (৩২) ও পাহাড়তলী উপজেলার দক্ষিণ কাকতলী গ্রামের বিজয় মজুমদারের ছেলে প্রদীপ মজুমদার। এ ছাড়া নিহত শেলীর স্বামী জাহিদ হোসেনসহ অন্তত ২০ জন আহত হয়ে যশোর জেনারেল হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা নিয়েছেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে গ্রিন লাইন পরিবহনের যশোর গাড়িখানা কাউন্টারের বিপণন কর্মকর্তা ওমর ফারুক বলেন, ময়নাতদন্ত শেষে শেলীর লাশ তাঁর পরিবারের সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আর প্রদীপ মজুমদারের লাশ গ্রিন লাইনের ব্যবস্থাপনায় পরিবারের স্বজনদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ ছাড়া আহত যাত্রীদের মধ্যে ২২ জন চিকিৎসা নিয়ে কলকাতার উদ্দেশে বেনাপোল সীমান্তে গেছেন। অন্যরা নিজেদের বাড়িতে ফিরে গেছেন। বাসের চালক সুকুমার দাসের হাত ভেঙে গেছে। তিনি চিকিৎসা নিচ্ছেন।
আহত জাহিদ হোসেন বলেন, চট্টগ্রাম থেকে বাসটি রোববার রাতে বেনাপোলের উদ্দেশে ছেড়ে আসে। কুয়াশা ছিল। তার মধ্যে চালক বেপরোয়াভাবে গাড়ি চালাচ্ছিল। শুরু থেকেই যাত্রীরা ধীরে চালানোর জন্য চালককে বারবার তাগিদ দিয়েছেন। কিন্তু চালক তাতে কান দেননি। এ কারণে দুর্ঘটনা ঘটেছে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বাঘারপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ছয়রুদ্দিন আহমেদ বলেন, দুর্ঘটনাকবলিত গাড়ি দুটি পুলিশের হেফাজতে রয়েছে। তবে চালকেরা পালিয়ে গেছেন।
যাত্রীদের অভিযোগ, চালকের বেপরোয়া গতির কারণে সিমেন্ট বোঝাই ট্রাকের সঙ্গে বাসটির মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।
নিহত দুজন হলেন চট্টগ্রামের ডবলমুরিং উপজেলার আগ্রাবাদ গ্রামের সালমা সুলতানা শেলী (৩২) ও পাহাড়তলী উপজেলার দক্ষিণ কাকতলী গ্রামের বিজয় মজুমদারের ছেলে প্রদীপ মজুমদার। এ ছাড়া নিহত শেলীর স্বামী জাহিদ হোসেনসহ অন্তত ২০ জন আহত হয়ে যশোর জেনারেল হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা নিয়েছেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে গ্রিন লাইন পরিবহনের যশোর গাড়িখানা কাউন্টারের বিপণন কর্মকর্তা ওমর ফারুক বলেন, ময়নাতদন্ত শেষে শেলীর লাশ তাঁর পরিবারের সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আর প্রদীপ মজুমদারের লাশ গ্রিন লাইনের ব্যবস্থাপনায় পরিবারের স্বজনদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ ছাড়া আহত যাত্রীদের মধ্যে ২২ জন চিকিৎসা নিয়ে কলকাতার উদ্দেশে বেনাপোল সীমান্তে গেছেন। অন্যরা নিজেদের বাড়িতে ফিরে গেছেন। বাসের চালক সুকুমার দাসের হাত ভেঙে গেছে। তিনি চিকিৎসা নিচ্ছেন।
আহত জাহিদ হোসেন বলেন, চট্টগ্রাম থেকে বাসটি রোববার রাতে বেনাপোলের উদ্দেশে ছেড়ে আসে। কুয়াশা ছিল। তার মধ্যে চালক বেপরোয়াভাবে গাড়ি চালাচ্ছিল। শুরু থেকেই যাত্রীরা ধীরে চালানোর জন্য চালককে বারবার তাগিদ দিয়েছেন। কিন্তু চালক তাতে কান দেননি। এ কারণে দুর্ঘটনা ঘটেছে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বাঘারপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ছয়রুদ্দিন আহমেদ বলেন, দুর্ঘটনাকবলিত গাড়ি দুটি পুলিশের হেফাজতে রয়েছে। তবে চালকেরা পালিয়ে গেছেন।